Why are fanatic Hindutva faces hiding behind the mask of Hinduism? - Janta Ka Reporter 2.0
This Blog is about the democratic movements in India. Its only aim and objective is to fight against the anti-people policies of the ruling class.
SAVE WEST BENGAL FROM TRINAMOOL CONGRESS
RESIST FASCIST TERROR IN WB BY TMC-MAOIST-POLICE-MEDIA NEXUS
(CLICK ON CAPTION/LINK/POSTING BELOW TO ENLARGE & READ)
Wednesday, May 23, 2018
Before religion divided us, being a Hindu was not a matter of faith but was a geographical expression to encompass all people inhabiting the land beyond the river Sindhu. As the Persians could not pronounce the sound ‘S’, Sindhu became Hindu. Aryans, the natives of the Indian subcontinent, called their religion Arya Dharma or Manav Dharma. Their dharma was not limited by specific rules and rituals but was based on moral and spiritual duties. It was meant for the whole of mankind, it was Sanatan Dharma.
Monday, April 16, 2018
‘প্রধানমন্ত্রী, আপনিই সবচেয়ে বেশি দায়ী’। কড়া ভাষায় প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে কাঠুয়া থেকে উন্নাওয়ে বর্বরতা এবং তাকে বৈধতা দেবার প্রক্রিয়ায় ক্রোধের বিস্ফোরণ ঘটালেন ৫০জন অবসরপ্রাপ্ত আই এস অফিসার। তাঁরা সকলেই কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের উচ্চপদস্থ অফিসার হিসাবেই একদা কাজ করেছেন। কাঠুয়া, উন্নাওয়ের ঘটনার প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিক্ষোভের সঙ্গেই সুর মিলিয়ে এই অবসরপ্রাপ্ত অফিসাররা লিখেছেন, কেবল আমাদের সভ্যতার মূল্যবোধ ধ্বংস হচ্ছে দেখে পরিতাপই নয়, এই চিঠি লিখছি রাগে। আপনার দল এবং তার অগণন শাখা-প্রশাখা যেভাবে রাজনৈতিক ব্যাকরণে, সামাজিক-সাংস্কৃতিক জীবনে, এমনকি আমাদের দৈনন্দিন চিন্তাপ্রবাহে বিভাজন এবং ঘৃণার আবহ ছড়িয়ে দিয়েছেন তা-ই কাঠুয়া থেকে উন্নাওয়ের ঘটনাকে বৈধতা দিচ্ছে। কাঠুয়ায় সঙ্ঘ পরিবারের নির্লজ্জ সংখ্যাগুরুবাদী ঔদ্ধত্য সাম্প্রদায়িক বিকৃতমনাদের সাহস যুগিয়েছে। উন্নাওয়ে সরকার আক্রমণকারীর পক্ষ নিয়ে ধর্ষিতা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে নৃশংসতা দেখিয়েছে। দুই রাজ্যেই আপনার দল সরকারে। আপনি ও আপনার দলের সভাপতি সর্বৈব ক্ষমতার অধিকারী, আপনিই কেন্দ্রীয় ভাবে দল নিয়ন্ত্রণ করেন। এই অবস্থায় এই ভয়াবহ পরিস্থিতির দায় সবচেয়ে বেশি আপনারই। সেই দায় স্বীকারের বদলে আপনি শনিবার পর্যন্ত চুপ ছিলেন, মুখ খুলেছেন তখন যখন দেশজুড়ে ধিক্কারের ঝড় বইছে। সাম্প্রদায়িক বিকৃতি নিয়ে একটি শব্দও খরচ করেননি। সঙ্ঘ পরিবার সাম্প্রদায়িক আগুনের জ্বালানি যুগিয়েই যাবে আর আপনি মাঝে মাঝে বিলম্বিত দুঃখপ্রকাশ করতে থাকবে— এ আর কতদিন চলবে?
Sunday, April 15, 2018
Saturday, April 14, 2018
Thursday, April 12, 2018
যবতমল, ১১ই এপ্রিল— ঋণের বোঝা নিয়ে আত্মঘাতী কৃষক সুইসাইড নোটে মোদীকে দায়ী করে গেলেন। মহরাষ্ট্রের যবতমল জেলার এই ঘটনা রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। ফসল ফলনে ব্যাপক ক্ষতি হওয়া ঋণের বোঝা বেড়ে চলছিল। এই অবস্থায় এই জেলায় রাজুওয়াড়ি গ্রামের ৫০বছরের কৃষক শংকর চাওরে মঙ্গলবার রাতে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন। চাওরের এই করুণ পরিণতিতে শোকার্ত তাঁর পরিবারের সদস্যরা মহারাষ্ট্রের বি জে পি সরকারের উদাসীনতার বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ময়নাতদন্তের পর চাওরের মৃতদেহ তুলে দিতে চাইলে পরিবারের সদস্যরা তা প্রত্যাখ্যান করেন। এমনকি রাজ্য সরকার ৮লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে চাইলেও তা প্রত্যখ্যান করেছেন আত্মঘাতী কৃষকের পরিবার। বৃহস্পতিবার যবতমলে সফরে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মোদী। তার আগে এই ঘটনা চরম অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে বি জে পি সরকারকে।
শেষ দিনেও রাষ্ট্রায়ত্ত ইস্পাত উৎপাদক সংস্থা সেইল-এর অ্যালয় স্টিল কারখানা কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেনি কোনও ক্রেতা। বুধবারই ছিল টেন্ডার জমা দেওয়ার শেষ দিন। এদিকে অ্যালয় স্টিল কারখানা বিক্রি রুখতে জান কবুল লড়াইয়ে নেমেছেন শ্রমিক কর্মচারীরা। এদিন সকাল থেকেই কারখানার মূল গেটে জমায়েত করেন ইস্পাত শ্রমিকরা। শেষদিনেও কোনো টেন্ডার জমা না পড়ায় শ্রমিক নেতারা জানিয়েছেন, এখন দেখার কারখানা বিক্রির চেষ্টা ছেড়ে অ্যালয় স্টিল এবং দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারণের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করে কিনা।
রাজ্যের সবাই দেখছেন পঞ্চায়েত দখল করতে সশস্ত্র তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা মারছে, হামলা করছে। আগুনও জ্বালাচ্ছে। রেয়াত করছে না মহিলাদেরও। এমনকি দলের এক পক্ষ আর এক পক্ষকে প্রকাশ্যে খুন করতেও পিছপা হচ্ছে না। শুধু মমতা ব্যানার্জিই এসব কিছুই হচ্ছে না বলে দাবি করলেন বুধবার। যদিও চাপ বেড়েছে শাসকদলের উপর। তাই অনেকদিন মৌন থেকেও পারলেন না নিজেকে আড়ালে রাখতে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যজুড়ে তৈরি হওয়া অরাজকতা, বিক্ষোভ, সমালোচনার চাপে বুধবার নবান্নে মুখ খুলতে বাধ্য হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। অস্বীকার করলেন তাঁর দলের হিংসাত্মক কাজের কথা, বিরোধীদের উপর আক্রমণের ঘটনাগুলিকেও। আর তীব্র আক্রমণ করলেন বামপন্থীদের। এদিনই রাজ্যে গণতান্ত্রিক অধিকারের উপর শাসকের আক্রমণের প্রতিবাদে বামপন্থী দলগুলি সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে শুক্রবার। তাকে আটকাতে মুখ্যমন্ত্রী হুমকির সুরে বলেছেন,‘‘কেন বন্ধ ডাকা হচ্ছে? কোনও বন্ধ হবে না। সব গাড়ি চলবে। এটা একটা ড্রামা। বিচার ব্যবস্থার উপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য এসব করা হচ্ছে।’’
গত সাত বছর ধরে এখানে লালঝান্ডার ওপর নিষেধাজ্ঞা। অধিকাংশ সি পি আই (এম) কার্যালয় বন্ধ। পঞ্চায়েতের তিনটি স্তরেই প্রার্থী দিতে দেওয়া হয়নি সি পি আই(এম)-কে। সেই শাসনের বেলিয়াঘাটায় এবার ‘বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়’ জেতার পরে বিজয় মিছিলেই তৃণমূল কর্মীর হাতেই খুন হলেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি সইফুর রহমান। আক্রমণকারী দলীয় কর্মী রজক আলিকে পালটা এমন মারধর করে তৃণমূলীবাহিনী যে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁরও।
পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কলকাতার আলিপুর সহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় সাংবাদিক এবং চিত্র সাংবাদিকদের ওপর নিগ্রহ ওহেনস্থা হয়েছে। এর প্রতিবাদে প্রতিবাদে কলকাতায় বুধবার ধিক্কার মিছিলে শামিল সাংবাদিক ও চিত্রসাংবাদিকরা। গান্ধী মূর্তির নিচ থেকে ধর্মতলা ঘুরে মিছিল শেষ হয়েছে আবার গান্ধী মূর্তির সামনে। ধর্মতলায় রাস্তায় ক্যামেরা রেখে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন তাঁরা।
KOLKATA: The Calcutta high court on Thursday stayed till further orders the ongoing panchayat election process in West Bengal. While staying the election process, Justice Subrata Talukdar also sought from the State Election Commission by Monday a comprehensive status report on the poll process, detailing the number of nominations filed and the percentage of nominations rejected, amongst other information. The court said it would hear on April 16 the pleas challenging the SEC's decision to withdraw its April 9 notification, which had extended the date for filing nominations by a day. Justice Talukdar had on April 10 stayed the withdrawal of SEC's April 9 notification, directing the Commission to treat its order of cancellation as kept in abeyance.
প্রহসনে পরিণত করা রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রক্রিয়াকে স্থগিত রাখার জন্য সি পি আই (এম)-র রাজ্য সম্পাদক সূর্য মিশ্র সুপ্রিম কোর্টে যে মামলা করেছেন বুধবার তার শুনানি করে বিচারপতিরা নির্দেশ দিয়েছেন, যেহেতু পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত মামলা কলকাতা হাইকোর্টে শুনানির জন্য রয়েছে, তাই সেখানেই আবেদন করার জন্য আপনাদের স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচন স্থগিত রাখার আবেদনও হাইকোর্টে জানাতে পারেন। কলকাতা হাইকোর্টকে বিষয়টির দ্রুত নিষ্পত্তি করতে বলা হচ্ছে। সুপ্রিম কোর্টের এই গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ পেয়ে সি পি আই (এম)-র আইনজীবীরা বৃহস্পতিবারেই কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানাবেন বলে জানিয়েছেন। পার্টির রাজ্য সম্পাদক সূর্য মিশ্র বলেছেন, যেহেতু বিষয়টি এখন হাইকোর্টের বিচারাধীন, তাই আমাদেরকে হাইকোর্টের কাছেই নির্বাচন স্থগিত রাখাসহ সমস্তরকম আবেদন করার স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। আমরা সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে স্বাগত জানাচ্ছি এবং বাম, গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিগুলি এই প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে লড়াই অব্যাহত রাখব।
দখলদারির মেয়াদ কত দিনের হিসাব চাইতে মুখিয়ে রয়েছে ক্ষুব্ধ গ্রাম। গ্রামের পথেই আলতা দিয়ে হাতে লেখা পোস্টারে কড়া সওয়াল ‘ভোটার কার্ডগুলো দিয়েছিলি তবে কিসের লাইগ্যা?’ এখনও পূর্ণ মেয়াদ ফুরোয়নি বীরভূমের রামপুরহাট-১ ব্লকের মাসড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের। সেই বকেয়া মেয়াদের জোরেই এখানে তৃণমূলকে আজও দূরবিন দিয়েই খুঁজতে হয়। দশ সদস্যের নির্বাচিত গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূল ছাপ লাগা সদস্য মোটে এক। বাকি ৯জনই বামফ্রন্টের। এমন গ্রাম পঞ্চায়েতের গায়ে পোস্টার সাঁটানো হয়েছে শাসকদলের ওকালতিতে ‘বিরোধীহীন’। যা ছিল তৃণমূলহীন, পুলিশ-লেঠেল-শাসক দুষ্কৃতী যোগসাজসে তাই এখন ‘বিরোধীহীন’ তকমা এঁটেছে। বুধবার এই মাসড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের নিরিষা গ্রামে পা রাখতেই টের পাওয়া গেল মানুষের ক্ষোভ। পাথর খাদান আর ক্র্যাশারের রুজিতে চেপে দিনভর ধুলো-মাটি মেখে যে গরিবের হদ্দ নিরিষা গ্রাম দিন আনে দিন খায় সেই গ্রামেই রাজ্যের শাসকদলের বিরোধী মুখ আদৌ রয়েছে কিনা খুঁজতেই ক্ষোভের গর্ভে তলিয়ে যাওয়া। ঘর থেকে বেরিয়ে এসে পার্বতী কিসকু, সুকী বেসড়া, গুরুদাস বেসরারা স্পষ্ট শুধোলেন তবে আমাদের ঘরে এই ভোটার কার্ডের কী দাম বলুন তো? কষ্ট করে লেখাপড়া শিখিয়েও ছেলেমেয়ে চাকরি পায় না, রেশনে চাল, গম, কেরোসিন মেলে না। রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার এসে একশো দিনের কাজেও থাবা বসিয়েছে। এমন যন্ত্রণার জবাব দিতে অন্তত একবার এই ভোটার কার্ডের সদ্ব্যবহার করবো তার সুযোগও তো রাখল না।
রাজ্যে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টার প্রতিবাদে আগামী ১৩ই এপ্রিল, শুক্রবার, ৬ঘণ্টার সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিল বামপন্থী ও সহযোগী দলগুলি। বুধবার মুজফ্ফর আহ্মদ ভবনে বামপন্থী ও সহযোগী দলগুলির বৈঠকের পর এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিমান বসু একথা জানিয়ে বলেন, রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়নপর্বেই যে হিংস্রতা দেখিয়েছে শাসকদল তৃণমূল, তাতে এই নির্বাচনকে ঘিরে রাজ্যবাসীর গণতান্ত্রিক অধিকার ও সর্বোপরি গণতন্ত্র হত্যার জঘন্য পরিকল্পনা প্রকাশিত হয়েছে। এর প্রতিবাদে আমরা শুক্রবার, সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিচ্ছি। চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষের জন্য সাধারণ মানুষের চৈত্র সেলের বাজার যাতে ব্যাহত না হয়, তার জন্য সংক্ষিপ্ত হলেও গণতন্ত্র হত্যার বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদ আমাদের করতেই হবে। তিনি সমস্ত বামপন্থী ও সহযোগী দলগুলিকে এই ধর্মঘট সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতির আহ্বান জানিয়েছেন। এদিন সি পি আই (এম)-র রাজ্য সম্পাদক সূর্য মিশ্র এই সাধারণ ধর্মঘটকে সর্বাত্মকভাবে সফল করার জন্য সমস্ত জেলায় পার্টির নেতা ও কর্মীদের উদ্যোগ ও প্রস্তুতি নিতে আহ্বান জানিয়েছেন। গণসংগঠনগুলিকেও ধর্মঘটের সমর্থনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
রাজ্যে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টার প্রতিবাদে আগামী ১৩ই এপ্রিল, শুক্রবার, ৬ঘণ্টার সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিল বামপন্থী ও সহযোগী দলগুলি। বুধবার মুজফ্ফর আহ্মদ ভবনে বামপন্থী ও সহযোগী দলগুলির বৈঠকের পর এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিমান বসু একথা জানিয়ে বলেন, রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়নপর্বেই যে হিংস্রতা দেখিয়েছে শাসকদল তৃণমূল, তাতে এই নির্বাচনকে ঘিরে রাজ্যবাসীর গণতান্ত্রিক অধিকার ও সর্বোপরি গণতন্ত্র হত্যার জঘন্য পরিকল্পনা প্রকাশিত হয়েছে। এর প্রতিবাদে আমরা শুক্রবার, সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিচ্ছি। চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষের জন্য সাধারণ মানুষের চৈত্র সেলের বাজার যাতে ব্যাহত না হয়, তার জন্য সংক্ষিপ্ত হলেও গণতন্ত্র হত্যার বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদ আমাদের করতেই হবে। তিনি সমস্ত বামপন্থী ও সহযোগী দলগুলিকে এই ধর্মঘট সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতির আহ্বান জানিয়েছেন। এদিন সি পি আই (এম)-র রাজ্য সম্পাদক সূর্য মিশ্র এই সাধারণ ধর্মঘটকে সর্বাত্মকভাবে সফল করার জন্য সমস্ত জেলায় পার্টির নেতা ও কর্মীদের উদ্যোগ ও প্রস্তুতি নিতে আহ্বান জানিয়েছেন। গণসংগঠনগুলিকেও ধর্মঘটের সমর্থনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
Wednesday, April 11, 2018
Veteran CPI(M) leader and ex-MP Basudeb Acharia was allegedly attacked by TMC goons on Friday when he accompanied his party members to fill-up nomination forms for upcoming Panchayat polls. The incident happened in Kashipur block of Purulia district of the state. Acharia was brutally roughed up and is currently admitted in ICU in Purulia Sadar hospital. Acharia is member of CPI(M)'s Central Committee.
The office of the District Magistrate at Bolpur in West Bengal's Birbhum district was witness to a menacing sight this morning: Scores of motorcycle-borne men drove into the office compound waving in the air swords, daggers, knives and axes of all shapes and sizes, shouting "Vande Mataram". This was around 10.30 am, just half-an-hour before nomination filing for the panchayat polls was to begin. Several aspirants had already gathered at the spot.
Markets were deserted, schools closed while fewer vehicles moved on roads as a 'bandh' called by the Jammu High Court Bar Association (JHCBA) demanding a CBI probe into the Kathua rape-cum-murder case disrupted normal life across the region today.
Such is the clout of BJP MLA Kuldeep Singh Sengar and his family, so complete their grip on the village of Makhi, barely 15 km from Unnao, that the girl and her family have refused to return home, saying they fear for their lives.
Thanks to Kanhaiya Kumar, azadi is no longer a war cry for rebels looking for a cause. I was so amazed with the JNU's slogan song Azaadi. I kept on singing it all these days. And now...voilà! look what we have. I used to listen this slogan more than 30 times per day, Kanhaiya's azadi slogan become such a passionate one for me. Bhukhmari se azaadi. Sanghvade se azaadi. Samantvad se azaadi. Punjivad se azaadi. Brahmanvad se azaadi. Manuvad se azaadi. Hum lekar rahenge azaadi. Tum kuch bhi kar lo azaadi. Hai haq humaari azaadi. Hai jaan se pyari azaadi! I would love to see this song in some patriotic movie soon. Perfect ! It is true that if it weren’t for the assiduous tailing of the issue by the ABVP in JNU, members of which who took umbrage at the content and hate-spewing against the nation by a group of now anonymous people, this matter could have been just canteen banter or at the most a nukkad natak, if left alone. The charge is that taking such over-the-top cognizance, taping the incident on phones and allowing media into the campus and overzealousness of BJP MPs to report the matter to police created the cinema-scope dimensions it finally did. The counter argument is that JNU has always harboured a section of students and faculty that lives on the fossilized ideas of the Left and Extreme-Left and that this time, it had gone too far. What also exacerbated the situation was the attempt at organising a similar anti-India event at the Press Club, which was denounced with much more alacrity and a lot less liberal angst. But this was JNU. So how dare you! Kanhaiya Kumar is no longer just a JNU student who was arrested on charges of sedition. Since he made his fiery speech on March 3, political parties made him the poster boy. They have been lining up to stake claim to his ideology, his oratory skills, and even his signature catchword--Azaadi. All this while, poll bound states were calling dibs on him for their election campaigns, and now it seems advertisers are also not far behind. In a distasteful advertisement that has gone viral, travel website Yatra.com is trying to sell its app-based offerings by using a Kanhaiya Kumar knock-off and his catch 'Azaadi' chant.of them charitable ambitions that nobody can disagree with. The advertisement shows a man who is denied a window seat at the airport. He then takes to a mic and asks the crowd to demand freedom. The Yatra.com ad has a message: "Don't resort to sloganeering, use the app instead." The chant went like this – “Meri behane maange Azaadi, meri bacchi maange Azaadi, naari ka naara Azaadi... (My sisters want freedom, my daughter wants freedom, every woman’s slogan is freedom)”. The slogan assumed a cult status with the Left parties and other groups fighting against social injustices lapped it up to further their struggle. Forget Kanhaiya Kumar, Malyalam singer Pushpavathy is the new face of 'Azadi' Months after Jawaharlal Nehru Students' Union (JNUSU) leader Kanhaiya Kumar rose to fame with Azadi slogans, famous Malayalam singer Pushpavathy Poypadathu's new song has given a new dimension to the inspiring slogans. song ends with a tribute to the comarades with lyrics Laal Salaam, Red salute...Big salute to comrades. jai bheem laal salaam Last year, Pepsi did a similar thing with its "Pepsi Thi Pi Gaya" campaign, which poked fun at the Film & Television Institute of India protests, showing a student unable to keep the hunger strike going because he couldn't stop himself from drinking the soft drink. #Azaadi! Azaadi!Azaadi!! This battlecry emanating from #JNU is going to engulf the entire country....Low IQ #Sanghis and #Shameless Smriti must be kicking themselves in the butt for opening the bottle and letting the genie out.. Azadi Azadi Jai Bheem Jai Bheem Jai Bheem Kanhaiya Kumar Azadi Song Lal Salaam Azadi Song Lal Salaam returns to JNU Campus
Slogans at the People's March to Save Democracy, from Mandi House to Jantar Mantar on 15 March 2016 on the national call by various student organisations. Thousands marched demanding the release of Umar and Anirban, end of witch-hunt of students and teachers of JNU, enactment of Rohith Act to stop caste discrimination in higher educational institutions, and the resignation of Smriti Irani for misusing power and peddling lies. Apart from those from the universities in Delhi, hundreds of students from Rajasthan, Himachal Pradesh and Haryana also joined the march.
রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের মনোনয়ন পত্র জমা দেবার নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেবার বিজ্ঞপ্তির ওপর স্থগিতাদেশ জারি করল হাইকোর্ট। এই স্থগিতাদেশ কার্যত নির্বাচন কমিশনারের স্বেচ্ছাচারী আচরণের বিরুদ্ধে আদালতের হস্তক্ষেপ। নির্বাচন কমিশনার সোমবার রাতে বিজ্ঞপ্তি জারি করে নির্দেশ দিয়েছিলেন হিংসা ও সন্ত্রাসের কারণে অনেকেই মনোনয়ন পত্র জমা দিতে পারেননি বলে অভিযোগ, তাই মনোনয়ন পত্র জমা দেবার জন্য একটি দিন বাড়ানো হলো। মঙ্গলবার ছিল সেই দিন, যে দিন অতিরিক্ত একটি দিন মনোনয়নের জন্য ধার্য হয়েছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল দশটা নাগাদ নির্বাচন কমিশনার নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়ে দিলেন মনোনয়ন পত্র জমা দেবার জন্য সোমবারের জারি করা বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করা হলো। এদিন কোনও নতুন করে মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে না। এই প্রত্যাহারের কথা রাজ্যজুড়ে ডি এম, এস ডি ও-দের জানিয়ে দেওয়া হলো।
রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের মনোনয়ন পত্র জমা দেবার নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেবার বিজ্ঞপ্তির ওপর স্থগিতাদেশ জারি করল হাইকোর্ট। এই স্থগিতাদেশ কার্যত নির্বাচন কমিশনারের স্বেচ্ছাচারী আচরণের বিরুদ্ধে আদালতের হস্তক্ষেপ। নির্বাচন কমিশনার সোমবার রাতে বিজ্ঞপ্তি জারি করে নির্দেশ দিয়েছিলেন হিংসা ও সন্ত্রাসের কারণে অনেকেই মনোনয়ন পত্র জমা দিতে পারেননি বলে অভিযোগ, তাই মনোনয়ন পত্র জমা দেবার জন্য একটি দিন বাড়ানো হলো। মঙ্গলবার ছিল সেই দিন, যে দিন অতিরিক্ত একটি দিন মনোনয়নের জন্য ধার্য হয়েছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল দশটা নাগাদ নির্বাচন কমিশনার নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়ে দিলেন মনোনয়ন পত্র জমা দেবার জন্য সোমবারের জারি করা বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করা হলো। এদিন কোনও নতুন করে মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে না। এই প্রত্যাহারের কথা রাজ্যজুড়ে ডি এম, এস ডি ও-দের জানিয়ে দেওয়া হলো।
পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে পরিস্থিতির যেরকম অবনতি হচ্ছে তাতে প্রয়োজনে বামফ্রন্ট ও সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলি রাজ্যে সাধারণ ধর্মঘট ডাকার কথা বিবেচনা করছে। মঙ্গলবার বাম ও সহযোগী দলগুলির একটি সভার পরে বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু সাংবাদিকদের বলেছেন, তৃণমূল রাজ্যে গণতন্ত্রকে হত্যা করার প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছে পুলিশ ও প্রশাসনের সহায়তায়। শুধু পশ্চিমবঙ্গেই নয়, বোধহয় সারা দেশে কোনও নির্বাচন ঘিরে এরকম পরিস্থিতি দেখা যায়নি। পরিস্থিতি যদি আরও ঘোরালো ও জটিল হয় তাহলে প্রয়োজনে আমাদের সাধারণ ধর্মঘটের দিকে যেতে হবে। পরিস্থিতি আমাদের সেদিকেই ঠেলে দিচ্ছে।
ক্ষণে ক্ষণে ঘটনাবলী নতুন নতুন মোড় নিচ্ছে রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘিরে। ১২ঘণ্টার মধ্যে ডিগবাজি খেলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার অমরেন্দ্রকুমার সিং। সোমবার রাতে সাড়ে নটায় তিনি নোটিফিকেশন করে জানিয়ে দিয়েছিলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময়সীমা একদিন বাড়ানো হলো, মঙ্গলবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে। কিন্তু মঙ্গলবার সকালে তিনিই ফের আরেকটি নোটিফিকেশন জারি করে জানিয়ে দিলেন আগের নির্দেশ বাতিল, মনোনয়ন আর জমা নেওয়া হবে না। এরপর বিকালের আগেই কলকাতা হাইকোর্ট আবার স্থগিতাদেশ জারি করে দিয়েছে সর্বশেষ এই বাতিলের নির্দেশিকার ওপরে। নির্বাচন কমিশনারের এই ডিগবাজির কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা যাচ্ছে রাজ্য সরকার এবং শাসকদল ফের পুরানো ঘৃণ্য কৌশলই ব্যবহার করেছে। আড়াই বছর আগে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সুশান্তরঞ্জন উপাধ্যায়ের অফিসে তাঁকে ঘিরে রেখে রাজ্যের মন্ত্রীরা এমন চাপ সৃষ্টি করেছিলেন যে সুশান্তরঞ্জন উপাধ্যায় ‘মানসিক যন্ত্রণা’-র কথা জানিয়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। জানা গেছে, মঙ্গলবার সাতসকালে বর্তমান নির্বাচন কমিশনার অমরেন্দ্রকুমার সিং ঘুম থেকে উঠে দেখেন তাঁর বাড়িতে হাজির হয়েছেন রাজ্যের চার মন্ত্রী। তাঁরা কীভাবে চাপ সৃষ্টি করেছিলেন তা নির্বাচন কমিশনার নিজ মুখে বলেননি ঠিকই, কিন্তু এর পরেই সকাল নটায় তিনি কমিশন অফিসে চলে আসেন। তার আধঘণ্টার মধ্যে জেলাশাসক এবং পুলিশসুপারদের কাছে তাঁর নতুন নির্দেশিকা পৌঁছে যায়। যাতে বলা হয়েছে, আগের রাতের নির্দেশিকা বাতিল। রাজ্য সরকার ও শাসকদলের দাবি মেনেই তিনি যে সময়সীমা বাড়ানোর নির্দেশ বাতিল করছেন তা স্পষ্ট ভাষায় নতুন নির্দেশিকাতেও উল্লেখ করে দিয়েছেন অমরেন্দ্রকুমার সিং। তৃণমূলনেতা কল্যাণ ব্যানার্জি এবং রাজ্য সরকারের একজন বিশেষ সচিবের আপত্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে এদিনের নির্দেশিকায়। অর্থাৎ স্বতঃপ্রণোদিতভাবে বা স্ববিবেচনায় সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বাতিল নির্বাচন কমিশন করেনি।
অনেক কিছুর মতো, বেশিরভাগ কমিশনের বারোটা বাজানোর কাজে মমতা ব্যানার্জির নাকি জুড়ি নেই! ‘দিদিনিষ্ঠ’ অনেক তৃণমূল কংগ্রেস নেতারও এমনই দাবি। প্রমাণ? সারদা কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত ড. শ্যামল সেন কমিশন। রাজ্যের মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। শিক্ষক, কর্মচারীদের চাকরির স্কুল সার্ভিস কমিশন। কর্মচারীদের বেতন বিষয়ক রাজ্য পে-কমিশন। এবং অবশ্যই কোটি কোটি মানুষের ভোটাধিকার সংক্রান্ত রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
নিজস্ব প্রতিনিধি: কলকাতা, ১০ই এপ্রিল—মঙ্গলবারও বিক্ষোভ দেখানো হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন দপ্তরের সামনে। সুষ্ঠুভাবে মনোনয়নপত্র জমা এবং গণতান্ত্রিকভাবে রাজ্যে নির্বাচন করার দাবি জানাতে গিয়ে এদিন গ্রেপ্তার হলেন বামপন্থী মহিলা সংগঠনের নেত্রী ও কর্মীরা। এদিন একইভাবে নির্বাচন কমিশনের দপ্তরের সামনে গ্রেপ্তার হলেন হাওড়া জেলার বামফ্রন্টের নেতা কর্মীরা। নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি জমা দিতে যাওয়ার ‘অপরাধে’ এদিন গ্রেপ্তার করা হয় সবাইকে। অথচ তাঁদের সঙ্গে দেখা করার আগাম অনুমতিও ছিল। সব মিলিয়ে ৯৯ জনকে গ্রেপ্তার করে লালবাজারে নিয়ে যায় পুলিশ। এঁদের মধ্যে মহিলা সংগঠনের নেত্রী কর্মীরা হলেন ২৯জন। বাকিরা হাওড়া জেলা বামফ্রন্টের নেতা কর্মী। পুলিশের এই আচরণের প্রতিবাদে ১২ই এপ্রিল ধিক্কার দিবস পালন করবেন মহিলারা।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাঁকুড়া, ১০ই এপ্রিল— সোমবার দুপুরে শালতোড়া থানার সালমা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাকুলিয়ায় বেআইনি কয়লা খাদান ধসে ৫জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। জানা গেছে মৃতদের নাম সুধন বাউরি, মানা বাউরি, কার্তিক বাউরি ও জগু বাউরি। এদের প্রত্যেকেরই বয়স ৩০-৩২এর মধ্যে। মৃত চারজনেরই বাড়ি স্থানীয় সিংজুড়ি গ্রামে। অপর মৃত ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি। দুর্ঘটনায় আরও চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। মঙ্গলবার বাঁকুড়ার পুলিশসুপার সুখেন্দু হীরার কাছে বিষয়টি নিয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান ঘটনাটিই বেমালুম অস্বীকার করে বলেন, এধরনের কোনও ঘটনা ঘটেনি।
Tuesday, April 10, 2018
Friday, April 6, 2018
পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন পর্বে রাজ্য জুড়ে আক্রান্ত বামফ্রন্ট-সহ বিরোধীদলের প্রার্থীরা। বিরোধী প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র তুলতে বাধা দিচ্ছে, জমা দিতে বাধা দিচ্ছে, মারধর করে ফিরিয়ে দিচ্ছে। প্রশাসনিক প্রশ্রয়ে নজিরবিহীন আক্রমণ চলছে। এর প্রতিবাদে বামফ্রন্ট এবং সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলিক আজ দুপুর ২টো থেকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসলেন। এই অবস্থান বিক্ষোভে উপস্থিত আছেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু, সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সম্পাদক সূর্য মিশ্রসহ বামপন্থী দলগুলির নেতৃবৃন্দ।
Thursday, April 5, 2018
সন্ত্রাস আছে। একই সঙ্গে প্রবল ভাবে আছে সন্ত্রাস উপেক্ষা করে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সাহসও। জেলায় জেলায় তৃণমূলের বি ডি ও অফিস ঘেরাও, প্রার্থীদের মারধর, হুমকি আর ভয় দেখানো একমাত্র চিত্র নয়। বুধবার রাজ্যের একাধিক জেলায় তৃণমূলের চোখে চোখ রেখে সাহসের সঙ্গে লালঝান্ডা নিয়ে মিছিল করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বামফ্রন্ট প্রার্থীরা।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রক্রিয়ার শুরুতেই যেভাবে মানুষের সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে, তা রুখতে অবিলম্বে রাজ্যপালের হস্তক্ষেপের দাবি জানালো রাজ্য বামফ্রন্ট। পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমার শুরুর দিন থেকে বিরোধী প্রার্থীদের ওপর বেপরোয়া আক্রমণ, মারধর করা, বি ডি ও অফিস ঘিরে রাখা, মনোনয়নপত্র জমা দিতে না দেওয়া, মনোনয়নপত্র ছিঁড়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটছে। এর মধ্যে দিয়ে শাসকদলের দুষ্কৃতীদের দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে দেশের সাংবিধানিক অধিকার। বুধবার রাজভবনে গিয়ে রাজ্য বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে আক্রান্ত সাংবিধানিক অধিকার রক্ষায় রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর হস্তক্ষেপের দাবি জানানো হয়েছে। পরে রাজভবন থেকে বের হয়ে বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে পছন্দ-অপছন্দের প্রার্থীদের বেছে নেন মানুষ। সংবিধান সেই অধিকার দিয়েছে। প্রার্থীরা যদি মনোনয়নপত্রই জমা দিতে না পারেন তাহলে মানুষ কিভাবে পছন্দ-অপছন্দের প্রার্থী বাছবেন? মানুষ যদি প্রার্থী বাছাইয়ের নির্বাচনী অধিকার না পান তাহলে সংবিধান আক্রান্ত হয়। তাই রাজ্যপালকে সংবিধান রক্ষায় হস্তক্ষেপের দাবি রাজ্য বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এদিকে, পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যপালের সক্রিয়তা নিয়ে শাসকদল যে অভিযোগ করেছে তা নিয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তার প্রতিক্রিয়ায় বিমান বসু বলেছেন, সংবিধানের কোনো ধারা যদি আক্রান্ত হয়, মানুষের অধিকার যদি ক্ষুণ্ণ হয় তাহলে সংবিধান রক্ষায় রাজ্যপালের ভূমিকা থাকে। তাই সাংবিধানিক অধিকার রক্ষায় রাজ্যপালের হস্তক্ষেপের দাবি বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে করা হয়েছে। এছাড়াও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে কোনো কথা হয়েছে কিনা, সাংবাদিকরা তা জানতে চাইলে বিমান বসু বলেছেন, পুলিশ প্রশাসন যদি না পারে, রাজ্যের নির্বাচন কমিশন যদি ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে থাকে, তাহলে অবাধ নির্বাচন কীভাবে হবে? ২০১৩সালে ঠিক একই অবস্থা হয়েছিল। তখন রাজ্য প্রশাসন চাইলেও, রাজ্য নির্বাচন কমিশনার মানেনি। তাই তিনি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিলেন। বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে রাজ্যপালকে এইসব পরিস্থিতির কথা জানানো হয়েছে।
শাসকদলের হিংস্র তাণ্ডবে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন পর্বে তৃতীয় দিনও রক্তাক্ত হলো। আক্রান্তের পরিসর আরও বাড়ল। বুধবার এমন মনোনয়ন পর্বেই বাঁকুড়ায় তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে একজন বিজেপি প্রার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এদিকে তৃণমূলী দুষ্কৃতীদের হামলায় এদিন রাজ্যের একাধিক জেলাতেই আক্রান্ত হলেন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা। কয়েকজন সাংবাদিককে হাসপাতালেও ভর্তি করতে হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভাঙচুর চলেছে। কোচবিহার, পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া প্রভৃতি জেলাতেই ব্লক অফিসগুলিতে এমন নৃশংস হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকরা। তবে হামলাকারী তৃণমূলী ভৈরববাহিনীকে এদিন পালটা প্রতিরোধের মুখেও পড়তে হয়।
Bengal’s Fascist Godmother of West Bengal ordered her armed goons not to allow any opposition candidate to file nomination papers for the 3-Tier Panchayat Election. The goons remain present inside and outside Panchayat Block Offices in with revolvers, swords, hammers, iron rods, cycle chains & other lethal weapons to stop the opposition candidates from filing nomination papers.
Subscribe to:
Posts (Atom)